কক্সবাজার

কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের কক্সবাজারে অবস্থিত একটি সৈকত। ১৫০ কিলমিটার (৯৩ মাইল) দীর্ঘ এই সৈকত। তবে অস্ট্রেলিয়া ১৫১ কিলোমিটার (৯৪ মাইল) দীর্ঘ নব্বই মাইল সমুদ্র সৈকত বর্তমান পৃথিবীর দীর্ঘতম সৈকত, যদি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। প্রতিদিন অসংখ্য পর্যটন এই সৈকতে আসেন।

কক্সবাজারে সৈকত গড়ে ভরা জোয়ারে ২০০মিটার (৬৬০) আর নিম্ন জোয়ারে ৪০০ মিটার (১,৩০০ ফুট) প্রশনন্থ। ভাটার সময়ে চোরাবালি জেগে উথে বিধায় বিপদজনক হয়ে উঠে।

কলাতলী পয়েন্ট

দিনের বেলায় কলাতলী পয়েন্ট,
কক্সবাজার সমুদ্ব সৈকতের একটি মূল অংশ হচ্ছে কলাতলী পয়েন্ট যা কক্সবাজার শহরের ডলফিনের মোড়র দিকে অবস্থিত । অনেক হোটেল ও রেস্টুরেন্ট কলাতলীর আশেপাশে অবস্থিত। কক্সবাজারগামী সকল বাস শহরের কলাতলী পয়েন্টের কাছে থামে ৷ আগে বাসগুলো কক্সবাজারের কলাতলী সৈকতে সরাসরি থেমে যেতো । সরকার কর্তৃক নিষেধাজ্ঞা জারি করার পর এখন বাস কলাতলীর কাছে ডলফিনের মোড়ে থামে ।

সুগন্ধা পয়েন্ট

কলাতলী পযুন্টে থেকে দূরে উত্তর দিকে সুগন্ধা পয়েন্ট অবস্থিত। এখানে অবস্থিত জনপ্রিয় বার্মিজ মার্কেট । অতীতে এখানে অনেক সামুদ্রিক মাছের তৈরি খাবার রেস্টুরেন্ট ছিল কিন্তু সরকার পরে সেগুলো উচ্ছেদ করে সুন্দর পরিবেশ গড়ে তুলেছেন।

লাবনী পয়েন্ট

কক্সবাজার সৈকতের সবচাইতে পরিচিত অংশ লাবনী পয়েন্ট। পর্যটকরা মূলত এখানে বেশি সমাবেত হয় । লাবনী পষূন্টে সার্ফিং, জগিং,সাইকেলিং ও সীতার কাটার জন্য ভালো ।

দরিয়ানগর সৈকত

হিমছড়ি জাতীয় পার্কের কাছে দরিয়ানগর সৈকত অবস্থিত। দরিয়ানগর গর সৈকত মধ্যে দিয়ে জনপথ প্রবাহিত হয়ে থাকে।

ইনানী সৈকত

ইনানী সৈকত ১৮-কিলোমিটার দীর্ঘ (১১-মাইল) যা কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলায় অবস্থিত। এতি কক্সবাজার শহরে থেকে প্রায় ২৮-কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত। এই সৈকত রয়েছে সবুজ ও কালো বর্ণের অনেক প্রবাল পাথর।

টেকনাফ সৈকত

কক্সবাজার জেলায় টেকনাফ উপজেলায় টেকনাফ সৈকত অবস্থিত। এই অংশটা কক্সবাজারের অন্যান্য অংশ থেকে ভিন্নতর। গাছগাছালিতে পরিপূর্ণ টেকনাফ ম্যানগ্রোভের তীরে অবস্থিত টেকনাফ সৈকত। এই সৈকত বিভিন্ন ভাগে বিভক্ত। উল্লেখযোগ্য ভাগগুলো হল –

১। শ্যামলাপুর সৈকত (বাহারছড়া সৈকত)

২। শিলাখালী সৈকত

৩। হাজামপা সৈকত

Scroll to Top
Scroll to Top